ফলশা ফল (বিদেশি ফল গাছ)
location_onমহাস্থান, বগুড়া
মূলত গরম কালেই এই ফলসা ফল উৎপন্ন হয়ে থাকে। এই ফলটির আকৃতি বেশ ছোট। কাঁচা অবস্থায় এই ফলটির রঙ থাকে সবুজ। এবং পেকে যাওয়ার পর ফলটির রঙ হয় বেগুনী, লাল কিংবা গাঢ় বেগুনী। মূলত পাঞ্জাব এবং মুম্বইয়ের আশেপাশেই এই ফলটির চাষ বেশি হয়।আঙুরের সঙ্গে এই ফলের স্বাদে অনেকটা মিল আছে। অর্থাৎ এই ফলের স্বাদ খানিকটা টক-মিষ্টি ধরনের। ফলসা ফলের বৈজ্ঞানিক নাম গ্রেউইয়া এশিয়াটিকা (Grewia asiatica)।
ফলসা ফলের উপকারিতা
১. আর্থারাইটিস বা বাতের সমস্যা থেকে রেহাই
বাতের ব্যথার সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে অনেকেই ফলসা ফল খেয়ে থাকেন। এই ফলে থাকে অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি গুণ, যা বাতের ব্যথার কারণে পায়ের গিঁট ফুলে যাওয়া ও ব্যথা কমাতে সাহায্য করে। একটি গবেষণা অনুযায়ী, ফলসা ফলের নির্যাসে অ্যান্টি-আর্থারাইটিস উপাদান থাকে। কারণ ওই নির্যাসে থাকে ফ্লেবোনাইডস, ফেনোলিক যৌগ ও ভিটামিন-সি।(২) এছাড়াও পায়ের গিঁটের ব্যথা কমাতে ফলসা গাছের ছালও ও ব্যবহার করা যেতে পারে।
২. ক্যান্সার রোধে
ফলসা ফলে থাকে অ্যান্টিঅক্সিডেন্টস। এই উপাদানটি আমাদের শরীরে অ্যান্টি ক্যান্সার এজেন্ট হিসেবে কাজ করে। তাই বলা যেতেই পারে যে, ফলসা খেলে তা আমাদের ক্যান্সারের মতো প্রাণঘাতী অসুখের হাত থেকে বাঁচাতে পারে। বলা হয়, এই ফলে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্টস আমাদের স্তন ও লিভার ক্যান্সারের হাত থেকে রক্ষা করতে সক্ষম।
৩. ডায়াবেটিস বা মধুমেহ
ফলসা ফলের রসে থাকে লো-গ্লাইসেমিক ইন্ডেক্স। এটি আমাদের শরীরে ডায়াবেটিসকে নিয়ন্ত্রণ করতে সাহায্য করে। আসলে লো-গ্লাইসেমিক ইন্ডেক্স যুক্ত খাবারে থাকা কার্বোহাইড্রেট আমাদের শরীরে খুব ধীরে ধীরে পরিপাক ঘটায়। ফলে আমাদের শরীরের গ্লুকোজ স্তর একেবারে বেড়ে যায় না। তাজা ফলসা ফলে থাকা পলিফেনলও ডায়াবেটিসের মোকাবিলায় খুব উপকারী।
সৌরভ নার্সারী
-------------------------------
আমাদের সার্ভিস সমূহঃ-
★শতভাগ প্রডাক্ট কোয়ালিটি নিশ্চয়তা।
★ক্যাশ অন ডেলিভারি তে পণ্য নেওয়ার সুযোগ।
★ফাস্ট ডেলিভারি।
★সার্বক্ষণিক কল সার্ভিস।
★পণ্যগুলো সরাসরি লাইভে ডেলিভারি দেওয়া হয়।
আমরা সারা বাংলাদেশে সুন্দরবন এবং জননী ও এস এ পরিবহনের মাধ্যমে গাছ পাঠিয়ে থাকি
For more:
WhatsApp/ Call: +8801729-030537
E-mail:
[email protected] Website: shoravnursery.com