কোরবানীর ঈদে কম বেশি সবাই গরুর মাংস খেয়ে থাকেন। গরুর মাংসের যেমন অনেক পুষ্টি রয়েছে, তেমনি স্বাস্থ্য ঝুঁকি ও রয়েছে। ঝুঁকির মধ্যে, গরুর মাংসে এ্যালার্জি খুবই পরিচিত একটি বিষয়।
এমনটি হলে, শরীরে লাল লাল ফুসকুড়ি বা র্যাশ হতে পারে, চাকা চাকা হয়ে ফুলে যেতে পারে, চোখ-নাক দিয়ে পানি পরতে পারে, হাঁচি-কাশি ও হতে পারে।
সঠিক সময়ে চিকিৎসা সেবা ও পরামর্শ না নিলে ভয়াবহ অবস্থা হতে পারে। তাই, এমন পরিস্থিতিতে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ মেনে চলতে হবে।
অনেকের গরুর মাংস খেলে এ্যালার্জি হতে পারে, আবার অনেকের শুধু মাত্র ধরলেই এমন হতে পারে। যারা আগে থেকেই জানেন যে, গরুর মাংসে আপনার এ্যালার্জি রয়েছে এবং কোরবানীর ঈদে গরুর মাংস খাবেনই তারা আগে থেকেই এন্টি হিস্টামিন জাতীয় ঔষুধ সেবন করুন।
আর, যেহেতু, কোরবানীর ঈদে কাজের চাপ কিছুটা বেশি থাকে, আবার অনেকেই আনন্দ নিয়েই গরুর কাঁচা মাংস কাটাকাটি করতে চান, তারা কাজের আগে গ্লাভস ব্যবহার করুন এবং কাজ শেষে ভালো ভাবে হাত পরিষ্কার করুন।
আবার অনেকেই আছেন, যাদের কখনোই গরুর মাংসে এ্যালার্জি ছিলো না অথচ এই প্রথম বার এমন হচ্ছে, তাহলে তারা অবশ্য ই বুঝতে পারার সাথে সাথে গরুর মাংস খাওয়া বন্ধ করুন।
এ্যালার্জি একটি প্রতিরোধ যোগ্য বিষয়।
তাই, গরুর মাংসে এ্যালার্জি হলে এড়িয়ে চলার চেষ্টা করুন এবং চিকিৎসক এর পরামর্শ অনুযায়ী সীমিত পরিসরে গ্রহণ করুন।